Saturday, October 21, 2017

The real independence day of India is 21st October not 15th August. India's first Prime Minister was Netaji Subhas Chandra Bose not any British's most obedient servant and stooge.

Today the #21stOct is #India's actual #IndependenceDay 
First Indian Prime Minister (PM) was #Netaji not any British Stooge & Playboy Chacha.

This day in 1943, Subhas Chandra Bose formed the Provisional Government of Free India -- a momentous event our Govt won’t commemorate for political reasons.

Remember on 21st October 1943 Indias first independent govt was formed & #SubhasChandraBose was our first #PrimeMinister 

Then on December 30, 1943, Netaji Subhash Chandra Bose hoisted the National Flag of India for the first time at the Gymkhana Ground (now Netaji Stadium) in Port Blair, Andaman Island. Netaji was the first Indian to reclaim a British-governed land of India. He declared the Andaman and Nicobar Islands, which used to serve as a penitentiary for the British, as the first Indian territory to be liberated from their rule.

On 21/10/1943 the #UnionJack (British Flag) was brought down and our Tricolour was hoiested.

Hope you know that on 15thAug'47 Indian Flag was hoiested but British Stooges #Nehru & Company wasn't had the guts to pulled down British Flag.

So India's Freedom History has to be rewritten. 

My request to Government of India to take the required steps to correct our history...

NOTE: THIS POST IS WRITTEN BY ME FROM HOSPITAL BED, HOPE YOU ALL KNOW I'M SERIOUSLY ILL AND NOW RECOVERING AFTER A MAJOR OPERATION.
SO IF SOME SPELLING OR GRAMMATICAL MISTAKES IS HERE PLEASE IGNORE.

THANKS AND REGARDS.
Jai Hind.
Jayatu Netaji 🙏
Saroop Chattopadhyay .

Thursday, October 12, 2017

ভিত্তিহীন নেতা মুকুল রায় সম্পর্কে কিছু সরাসরি বক্তব্য। Some direct speech about baseless leader Mukul Roy.

ভিত্তিহীন নেতা মুকুল রায় সম্পর্কে কিছু সরাসরি বক্তব্য।
Some direct speech about baseless leader Mukul Roy.

(মনযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইলো)

তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় সরাসরি জানিয়ে দিলেন:

* দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে চেয়েছেন মুকুলবাবু
* বিশ্বাসহীনতার পরিচয় দিচ্ছেন
* পার্থবাবু বাচ্চা ছেলে হলে উনি কি বড়দা
* মুকুল রায়কে জবাব দিতে হবে। উনি ৬ মাস ধরে     
   নাটক করছেন।
* মুকুল রায় সবৈব মিথ্যা কথা বলছেন...ওনাকে কোন
   নির্দেশ দেওয়া হয়নি আরএস এসের সাথে 
   যোগাযোগ করার জন্য..
* দল সুযোগ দিয়েছিল কাজ করার জন্য কিন্তু উনি তা 
   করেননি...
*  দলকে না জানিয়ে বিজেপি নেতা নেত্রীদের সাথে 
    যোগাযোগ করতেন।
*  সিবিআই যেদিন থেকে জেরা করতে শুরু করল 
    সেদিন থেকেই বিজেপির সাথে যোগাযোগ করা
    শুরু করলো।
*   উনি অনেক পরে বুঝেছেন আমাদের নেত্রী এক
    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, একজনকে সামনে রেখে
    দল চলছে।
*  আমাদের রোল মডেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
    রোলমডেল করতে হলে একজনকে রেখেই দল
    করতে হবে।
*  আমাদের দলের কোন চাকর নেই। সবাই সহকর্মী।
    কে চিনত মুকুল রায়কে এখন খাতা কলম নিয়ে
    বসেছে।
*  মুকুল বাবুর কথা গুরুত্বহীন, কাঁচরাপাড়ায় কাঁচরা
    ছেলে...
*  এতদিন বাদে বোধদয় হোল কেন? ২০০১ থেকে
    ২০০৬ পর্যন্ত কংগ্রেসের সাথে ছিলো তৃণমূল।


এবার আমার কিছু সোজাসুজি কথা, সোজাসুজি নয়.... এবার ডাইরেক্টলি ভাবে।

আমার একজনই নেত্রী মমতা ব্যানার্জী , দিদি বলে ডাকলেও দিদি বলতে মা বলেই মানি ,তিনি আমাদের মা , যতদিন বেঁচে থাকবো ,দিদির সাথেই থাকবো , দিদির জন্য আমার দিন রাত্রি , ঘন্টা , মিনিট , সেকেন্ড , সমস্ত উদ্যম , কাজ সব কিছু এই জীবনের মতো রাখা , দিদি আমার ঈশ্বর।।

বিগত বেশ কিছুদিন ধরে অধীর আগ্রহে দিন গুনছিলাম #কাঁচাবাবু নাকি ইস্তফা দিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে বড়সড় বিস্ফোরণ ঘটাবেন??? এতো বোমা নয় ইস্তফা দিয়ে সামান্য কালি পটকাটাও ফাটাতে পারলেন না #কাঁচরা_পাড়ার #কাঁচাবাবুর সাংবাদিক বৈঠক ছিল একেবারেই শূন্যতায় ভরা৷

 মুকুল রায় আপনি আজ যেভাবে জননেত্রীকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে অপমান করলেন তাতে আমাদের দলের মানে যাদের বলছেন আপনার সাথে আছে সেইসব কর্মী সমর্থকরা আরও বেশি মুখ ফিরিয়ে নেবে আপনার দিকে থেকে৷

 আপনার মতো প্রাজ্ঞ রাজনীতিকের জানা উচিত, ভারতবর্ষের রাজনীতিতে আঞ্চলিক দলগুলি একটি মুখকে সামনে রেখেই তা বেড়ে ওঠে৷ আমাদের দল তৃণমূলও তার ব্যতিক্রম নয়৷ আমাদের দলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শুরু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শেষ কথা৷ আর এই কথা আপনি আমাদের দলে গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকাকালীন নিজেও একাধিকবার বলেছিলেন৷ মুকুল রায় আপনার জানা উচিত রোল মডেল একজনই হয় আর তাঁকে দেখেই দল ফুলেফেঁপে ওঠে৷ আর তৃণমূল কংগ্রেসের সেটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ তৃণমূল দলটিকে ছড়িয়ে দেওয়ার কাজটি কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবিকে সামনে রেখেই করতে হয়েছিল আপনাকে আর সেটা আপনি নিজেও ভাল জানেন৷ মুকুল রায় আপনি বড় নেতা হতে পারেন, কিন্তু আপনি আমাদের দলের উর্ধ্বে কেউ নন৷

 আমাদের নেত্রী যখন বিজেপি ও কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে অল-আউট আক্রমণ করছেন, সেখানে আপনি গেরুয়া শিবিরের সঙ্গে আঁতাত করে দলের ক্ষতি করেছেন৷ যা কোনও ভাবেই মেনে নেবে না আমার মতো সাধারণ কর্মীরা৷ মুকুল রায় আপনি নিজের মুখ দেখিয়ে দক্ষ সংগঠক হননি, আমাদের দিদির মুখ সামনে রেখেই দলটা করেছিলেন৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখ বাদ দিলে মুকুল রায় আপনার কোনও অস্তিত্ব নেই৷ একটা সময়ে যারা আপনার ঘনিষ্ঠ ছিলেন শিউলি সাহা, শীলভদ্র দত্ত, সব্যসাচী দত্ত ইনারা সবাই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন৷

 আসলে কি জানেন #কাঁচাবাবু আমাদের প্রিয় দিদির সঙ্গে বেইমানি কেউ মেনে নিতে পারবেনা৷ মুকুল রায় আপনি আমাদের দলে থেকে সবকিছু পেয়েছেন৷ আর সেটা আমাদের নেত্রীর হাত ধরেই বেড়ে উঠেছিলেন আপনি। বিজেপির সঙ্গে আপনার গোপন আঁতাত জানা সত্ত্বেও প্রকাশ্যে আমাদের নেত্রী আপনাকে নিয়ে কখনও কোনও মন্তব্য করেননি, অপমান করেননি৷ তারপরও আপনি আমাদের দলটিকে দুর্বল করার জন্য একে পর এক দলবিরোধী কাজ করে যাচ্ছিলেন। মুকুল রায় আপনি ভুলে যাবেন না যে ভাবে আপনি আমাদের নেত্রী কে অপমান করেছেন যদি আপনি কোন জেলা সফরে বেরোন তাহলে আমার মতো সাধারণ-কর্মীরা আপনাকে ঘিরে বিক্ষোভ প্রদর্শনের পাশাপাশি দিদির সঙ্গে বেইমানি ও বিশ্বাসঘাতকতা করার হিসেব টুকু নিয়ে নেবে৷ শুধুমাত্র এই রাজ্য নয় এই দেশেও এখনও আমাদের দিদির বিকল্প কেউ হয়ে উঠতে পারেননি৷ তাঁর প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে৷ মমতা ছাড়া মুকুল যে অস্তিত্বহীন সেটা বিভিন্ন জেলার মুকুল ঘনিষ্ঠ নেতা-কর্মীরা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন৷ আমাদের দিদির হাত ছেড়ে মুকুলের হাত ধরা মানে, যে ডালে বসে আছে সেই ডালেই কুড়ুল চালানোর সামিল(#কালিদাস) ৷ 

২০১৪ সালে লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে বিভিন্ন জনসভায় দিদি যখন একা জনজোয়ার বইয়ে দিচ্ছেন, ঠিক তখনই মুকুল রায়কে জনসভায় লোক টানতে সঙ্গে নিতে হয়েছিল মিঠুন চক্রবর্তী, দেবেব মতো ফিল্মস্টারদের ৷ এমনকী, মুকুল রায়কে ছাড়াই ২০১৫ পুরসভা ও ২০১৬ বিধানসভা নির্বাচনে রেকর্ড আসনে জয়লাভ করেছিল তৃণমূল সেটা কি ভুলেগেছেন মুকুল রায়??? মনে করুন মুকুল রায় শুধুমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জনসভায় গিয়ে একটাই কথা বলেছিলেন, #প্রতিটি_আসনে_আমি_প্রার্থী৷ আর #আমাকে_দেখে_ভোট_দিন৷  
মুকুল রায় আর বাকিটা ইতিহাস!

 মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই কয়েকটি সামান্য তথ্য তুলে ধরলেই বোঝায় যায়, কেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অন্যদের থেকে অনেকটাই আলাদা৷ বঙ্গ রাজনীতির ইতিহাস বলছে কংগ্রেস, সিপিএমের মতো বড় দলগুলি থেকে বেরিয়ে কেউ প্রতিষ্ঠিত হতে পারেননি৷ তা আপনি যত বড় মাপের নেতাই হোন না কেন। কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে নতুন দল গড়েছিলেন #প্রণব_মুখোপাধ্যায়, নিজের রাজনৈতিক অস্তিত্ব রক্ষা না করতে পরে কংগ্রেসেই ফিরতে হয়েছিল তাঁকে৷

 সিপিএম থেকে বেরিয়ে #সমীর_পুততুণ্ড কিংবা #সইফুদ্দিন_চৌধুরির মতো নেতারা #পিডিএস নাম দল গঠন করে #সুপার_ফ্লপ_হয়েছেন৷ এরকম অনেক ভুরি ভুরি উদাহরণ দেওয়া যায়, যাঁরা মূলস্রোত থেকে বেরিয়ে হারিয়ে গিয়েছেন৷ আর সেখানেই #ব্যতিক্রমী_মমতা_বন্দ্যোপাধ্যায়৷ কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে নতুন দল তৃণমূল কংগ্রেস তৈরি করেছিলেন৷ যে দল এই রাজ্যে অল্পদিনের মধ্যে শাসন ক্ষমতায় আসার পাশাপাশি ক্রমশ সাংগাঠনিক শক্তি বৃদ্ধি করেছে, আর দুর্বল হয়েছে প্রদেশ কংগ্রেস৷ তাই অনেকেই বলে থাকেন হাত নয়, ঘাসফুলই এ রাজ্যে প্রকৃত কংগ্রেস৷ একদা বঙ্গ কংগ্রেসের শেষ কথা যে #সোমেন_মিত্রের সঙ্গে দ্বন্দ্বের জেরে যে তৃণমূলের জন্ম হয়েছিল, সেই দাপুটে নেতাকেও কংগ্রেস থেকে নিজের ঘরে এনে #বোতলবন্দি করে রাখার ক্ষমতা দেখিয়ে ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথমে কংগ্রেস ছেড়ে নতুন দল #প্রগতিশীল_ইন্দিরা_কংগ্রেস তৈরি করেছিলেন সোমেন মিত্র৷ কাকপক্ষীতে গিয়েছেও সেখানে ঠাঁই নেয়নি৷ পরে মমতাই সমস্ত অভিমান ভুলে সোমেন মিত্রকে সাংসদ বানিয়ে দিল্লি পাঠানোর পাশাপাশি তাঁর পত্নী #শিখা_মিত্রকে ঘাসফুল চিহ্নে জিতিয়ে বিধানসভায় পাঠিয়েছিলেন৷ পরে দলবিরোধী কাজকর্ম এবং মন্তব্যের জন্য দু’জনকেই দল থেকে তাড়ানো হয়৷ শোনা গিয়েছিল, বিজেপিতে যোগ দেবেন সোমেন-শিখা৷ কিন্তু বঙ্গ রাজনীতিতে এখন দু’জনেই #অচল_আধুলি৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে তৃণমূলের টিকিটে একবার বিধায়ক হয়েছিলন #নির্বেদ_রায়৷ কিন্তু পরে দলত্যাগ করে একটা সময়ে টেলিভিশনের পর্দায় মমতার কট্টর সমালোচক বলে পরিচিত লাভ করেছিলেন #নির্বেদবাু৷ কিন্তু তাঁর মমতা বিরোধী বক্তব্যকে মানুষ গ্রহণ করেননি৷ যখন কংগ্রেসে ছিলন, তখন কোনও মিটিং মিছিলে জনা দশেক লোকও জড়ো করতে পারতেন না৷ অগত্যা রাজনৈতিক অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে তৃণমূলেই ফিরতে হয় তাঁকে৷ তাঁর স্ত্রী মালা রায়ের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য৷ নির্বেদ বাবুর মতোই তৃণমূলের টিকিটে একবার বিধায়ক হওয়ার স্বাদ পেয়েছিলেন আইনজীবী #অরুনাভ_ঘোষ৷ পরে দলত্যাগ করে কংগ্রেসে যোগ দেন৷ কংগ্রেসের টিকিটে নির্বাচনে লড়াই করতে গিয়ে কাউন্টিং এজেন্ট পর্যন্ত জোটেনি তাঁর৷ অরুনাভবাবু অবশ্য এখনও টিভির পর্দাতেই তাঁর ‘বিদ্রোহ’ চালিয়ে যাচ্ছেন৷ যদিও তিনি রাজনীতি নয়, তাঁর পেশাকেই বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন৷

 সেরকমই #উত্তরবঙ্গের দুই দাপুটে নেতা #কৃষ্ণেন্দু_নারায়ণ_চৌধুরি এবং #আব্দুল_করিম_চৌধুরি মমতার হাত ছাড়ার পর হারিয়ে গিয়েছিলেন৷ পরে #কৃষ্ণেন্দুবাবু দলে ফিরে মন্ত্রীত্ব পান৷ শুধু সোমেন মিত্র নয়, বর্তমান পঞ্চায়েতমন্ত্রী #সুব্রত_মুখোপাধ্যায়ের মতোও দক্ষ প্রশাসক ও হেভিওয়েট বর্ষীয়ান নেতাও তৃণমূল ছেড়ে বেরিয়ে কিছুই করতে পারেননি৷ পরে ফের তৃণমূলে ফিরে আসনে৷ এবং মমতা তাঁকে যোগ্য সম্মান দেন৷ ২০০০ সালের কলকাতা পুরসভা নির্বাচনে সুব্রত মুখোপাধ্যায় তৃণমূলের টিকিটেই কলকাতার মেয়র হয়েছিলেন। আবার ঠিক ২০০৫ সালের নির্বাচনের মুহূর্তে মমতার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন। কিন্তু রাজনীতিতে ক্রমশ গুরুত্ব হারাতে থাকেন তিনি৷ আবার ২০১০ সালে কর্পোরেশন নির্বাচনের আগে যোগ দেন তৃণমূলে।

 বর্ষীয়ান সাংসদ #সুদীপ_বন্দ্যোপাধ্যায়ও দলত্যাগ করে আলাদ মঞ্চ গড়ে ছিলেন৷ তবে তাতে লাভ কিছুই হয়নি৷ বরং, মমতা দির হাত ছাড়ার ফলে প্রথমবারের জন্য নির্বাচনে পরাজয়ের সম্মুখিন হয়েছিলেন তিনি৷ পরে তৃণমূলে সম্মানের সঙ্গে ফিরে এসে পুণরায় সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন৷ তাঁর স্ত্রী তথা প্রাক্তন অভিনেত্রী #নয়না_বন্দ্যোপাধ্যায়াও মমতা ম্যাজিকে বর্তমানে তৃণমূলের বিধায়ক৷ এরও আগে তৃণমূল কংগ্রেস ত্যাগ করেছিলেন দলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য #পঙ্কজ_বন্দ্যোপাধ্যায়৷ তবে পঙ্কজবাবু দল ত্যাগের পর কোনওদিন মমতা কিংবা তৃণমূল বিরোধী মন্তব্য করেননি৷ 

টালিগঞ্জের এই প্রাক্তন বিধায়ক তথা প্রাক্তন বিরোধী দলনেতা তৃণমূল ছাড়ার পর কার্যত রাজনীতি থেকে সন্ন্যাসে চলে যান৷ মুকুল রায় আপাতত ছুটিতে যাচ্ছেন, তবে সেই ছুটি কতটা লম্বা বা দীর্ঘ হবে সেটা অবশ্য সময়ই বলবে৷ আর আমি সেই সময়ের অপেক্ষায় থাকবো কবে উনি বোমা ফাটাবেন??? শেষ কথাটা বলি কাঁচরাপাড়ার কাঁচা ছেলের হাত থেকে আমাদের দলটা বাঁচল। কাঁচা ছেলে কাঁচা রাজনীতি করছিলেন। এতদিনে বাঁচা গেল। এবার ভালো ঘুম হবে আমাদের।মনযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইলো ।


Please see other posts in this blog page by clicking "Home" or from "My Favorite Posts" / "Popular Posts" / "Archives" sections, and if any remarks please feel free to post. Thanks & Vande Mataram!!
 Saroop Chattopadhyay.

Some recent posts

ভগবান রামচন্দ্র (রঘুবীর) ও ঠাকুর শ্রী রামকষ্ণ পরমহংস দেব, আর বর্তমানের সেক্যুলার (আসলে সিক কুলার) গণ।

শ্রীরামকৃষ্ণের কুলদেবতা ছিলেন ৺রঘুবীর। তিনি নিজে  দেবতার কবচ পরতেন, তাঁর পার্থিব শরীর পঞ্চভূতে লয় হওয়ার পরবর্তী সময়ে শ্রীমা সেই পবিত্র কব...