(না পড়ে থাকলে পড়ে নিনঃ
The
Kashmir Files ~ কিছু আসল তথ্য এবং স্বাধীন ভারতবর্ষে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার ইতিহাস
Link: http://mamatimanushofwb.blogspot.com/2022/03/the-kashmir-files.html
)এবার সেই
সময়ের রাজনৈতিকদের অবদান সম্পর্কে কিছু জানুন, যাদের প্রতখ্য বা পরখ্য মদত ছাড়া এই
কুখ্যাত গণহত্যা সম্ভব ছিল না।
১৯শে জানুয়ারিতে কাশ্মীরে কোনও সরকারই ছিল না।
কেন্দ্রীয় বাহিনীকে জম্মুর গ্রাম থেকে তুলে শহরে নিয়ে আসে, তারপর ১৮ই জানুয়ারি ফারুখ আবদুল্লাহ রেসিগ্নেশন দিয়ে ৭২ জন আততায়ীর হাতে কাশ্মীর কে ছেড়ে চলে যায়, যেগুলো জম্মুর গ্রামে লুকিয়ে ছিল। তারা হিন্দুনিধন চালানোর সময় তাদের বাঁধা দেওয়ার সরকারী আদেশ দেওয়ারমত কেউ ছিল না।
কেউ প্রশ্ন করেনি, কেন হিন্দুদের বাড়ি ঘর দোকানপাট দখলদারদের, সরকারি স্বীকৃতি দেওয়া হল...??
কেন রোশনী আইনের নাম দিয়ে, এত বড় একটি মানব হত্যার ঘটনা আইনি করে দেওয়া হল...?
কে প্রশ্ন করবে.....? তখন তো সব মিডিয়াই কংগ্রেসের কেনা....সবাই বুঝল সব....কেউ কিছু বলল না, ইতিহাসেরপাতা থেকে বেমালুম গায়েব করে দেওয়া হল, আবদুল্লাহ, মুফতি, গুলামের ঘৃণ্য চক্রান্ত....
আবার বিষাক্ত চাল দিলেন, জম্মু কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী জনাব ফারুখ আবদুল্লাহ। বেআইনি ভাবে হিন্দুদের বাড়ি ঘরদোকান সম্পত্তি দখলকারীদের দিলেন সরকারি স্বীকৃতি...হিন্দুদের বাড়ি ঘর সম্পত্তিতে দেওয়া হল দখলদারমুসলিমদের নামে ইলেকট্রিক মিটার....
নিজস্ব নামে বিদ্যুৎ সংযোগ, এবার সেই সম্পত্তি-টাও হল সেই দখলদারদের নিজস্ব....কি দারুণ না...??
রাতারাতি এক আইনে তারা হলেন, সরকারি ভাবে স্বীকৃত দখলদার...না, এরা কেউ পাকিস্তানের উগ্রপন্থী নয়, সবাইছিল একই বৃন্তে দুটি কুসুম...প্রতিবেশী...
ফারুখ আবদুল্লাহ সরকার ২০০১ সালে লাগু করলেন, 'The Roshni Act'. যার অফিসিয়াল গাল ভরা নাম ছিল, Jammu
and Kashmir State Land (Vesting of Ownership to Occupants) Act, 2001, Commonly
known as Roshni Act....
হিন্দুদের, হিন্দু পণ্ডিতদের ঘরবাড়ি দোকানপাট বেআইনি ভাবে দখল করে নেওয়া সবাইকে দখলকৃত সম্পত্তিরমালিক বানিয়ে দিল, ফারুখ আবদুল্লাহ সরকারের এই রোশনী অ্যাক্ট.....
ফারুখ সরকারের দেখানো কারণটা ছিল খুব অদ্ভুত...
'রাজ্যের বিদ্যুৎ প্রজেক্ট-গুলোর জন্য অর্থ সংগ্রহ করতে হবে, তাই দখলদারদের সরকারি স্বীকৃতি দেওয়া হল, এবারবাড়িঘরের ট্যাক্স, বিদ্যুৎ বিল আদায় করা যাবে, সরকারের ঘরে টাকা আসবে...কাশ্মীরের অন্ধকারে আবার আলোজ্বলবে.....
কাশ্মীরে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা শুধু বাড়ানো নয়, একেবারে হিন্দু শুন্য করার জন্য, রোশনী অ্যাক্ট লাগু করে, বিদ্যুৎ সংযোগ দেবার নামে হিন্দুদের ঘর বাড়ি দোকান, বাগান, সম্পত্তি কাশ্মীরি মুসলিমদের নামে করে দেওয়াহল......
মুখ্যমন্ত্রী ফারুখ আবদুল্লাহ, মুফতি মহম্মদ সৈয়দ ও কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গুলাম নবী আজাদ, দেশকে যাবোঝালেন....সবাই তাই বুঝলো.......
ফারুখ আবদুল্লাহর রোশনী আইনে মাত্র ১০১ টাকায়, সংখ্যাগুরু হিন্দুদের সব সম্পত্তির মালিক হয়ে গেলেনকাশ্মীরে সংখ্যালঘু মুসলিমরা....না, কোন পাকিস্তানি উগ্রপন্থীরা এই সুবিধা পায়নি....পেয়েছে তারাই, যাদের সঙ্গেছিল এই হিন্দুদের একসঙ্গে ওঠাবসা, খাবার খাওয়া, উৎসবে অংশ নেওয়া....তাদের ঘরেই এল ফারুখের'রোশনী'.....
ঠিক যেমন হিটলারের নাৎসি বাহিনী করেছিল কয়েক লক্ষ ইহুদীদের তাড়িয়ে, তাদের সবকিছু আইন করে দখলকরে...ঠিক তেমন কয়েক লাখ হিন্দুকে তাড়িয়ে, তাদের বাড়ি ঘর দোকান সম্পত্তির মালিক হয়ে গেল সংখ্যালঘুমুসলিমরা...ঠিক বাংলাদেশের মত....
তবে এটা স্বাধীন সেকুলার ভারতবর্ষে....সবার চোখের সামনে....
বিশ্বাস হচ্ছে না....না হবারই কথা... হাতে গুগল আছে, বাড়ির পাশে ভালো লাইব্রেরী থাকলে, গিয়ে খোঁজ করুন, The
Roshni Act এর....নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিন...জানুন, বোঝার চেষ্টা করুন... সত্য ঘটনা....
বাংলার কোন মিডিয়াতে দেখেননি? সেটাও খুব স্বাভাবিক...কতজন খোঁজখবর রাখে, পড়াশোনা করে...আর যাদেরযোগ্যতা আছে, তাদের সামনে আনবে না রাজনৈতিক দলগুলির দালালি করা মিডিয়া...তাই সোশ্যাল মিডিয়ায়চোখ রাখুন...
সব আটকানো যাবে না...ইতিহাস বইয়ে না থাকুক, ঘটনা এবার সামনে আসবেই...সত্য সামনে আসছে...জেনেবুঝে নেওয়ার পালা আপনার.....
আবার বিষাক্ত চাল দিলেন, জম্মু কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী জনাব ফারুখ আবদুল্লাহ। বেআইনি ভাবে হিন্দুদের বাড়ি ঘরদোকান সম্পত্তি দখলকারীদের দিলেন সরকারি স্বীকৃতি...হিন্দুদের বাড়ি ঘর সম্পত্তিতে দেওয়া হল দখলদারমুসলিমদের নামে ইলেকট্রিক মিটার....
নিজস্ব নামে বিদ্যুৎ সংযোগ, এবার সেই সম্পত্তি-টাও হল সেই দখলদারদের নিজস্ব....কি দারুণ না...??
রাতারাতি এক আইনে তারা হলেন, সরকারি ভাবে স্বীকৃত দখলদার...না, এরা কেউ পাকিস্তানের উগ্রপন্থী নয়, সবাইছিল একই বৃন্তে দুটি কুসুম...প্রতিবেশী...
ফারুখ আবদুল্লাহ সরকার ২০০১ সালে লাগু করলেন, 'The Roshni Act'. যার অফিসিয়াল গাল ভরা নাম ছিল, Jammu
and Kashmir State Land (Vesting of Ownership to Occupants) Act, 2001, Commonly
known as Roshni Act....
হিন্দুদের, হিন্দু পণ্ডিতদের ঘরবাড়ি দোকানপাট বেআইনি ভাবে দখল করে নেওয়া সবাইকে দখলকৃত সম্পত্তিরমালিক বানিয়ে দিল, ফারুখ আবদুল্লাহ সরকারের এই রোশনী অ্যাক্ট.....
ফারুখ সরকারের দেখানো কারণটা ছিল খুব অদ্ভুত...
'রাজ্যের বিদ্যুৎ প্রজেক্ট-গুলোর জন্য অর্থ সংগ্রহ করতে হবে, তাই দখলদারদের সরকারি স্বীকৃতি দেওয়া হল, এবারবাড়িঘরের ট্যাক্স, বিদ্যুৎ বিল আদায় করা যাবে, সরকারের ঘরে টাকা আসবে...কাশ্মীরের অন্ধকারে আবার আলোজ্বলবে.....
কাশ্মীরে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা শুধু বাড়ানো নয়, একেবারে হিন্দু শুন্য করার জন্য, রোশনী অ্যাক্ট লাগু করে, বিদ্যুৎ সংযোগ দেবার নামে হিন্দুদের ঘর বাড়ি দোকান, বাগান, সম্পত্তি কাশ্মীরি মুসলিমদের নামে করে দেওয়াহল......
মুখ্যমন্ত্রী ফারুখ আবদুল্লাহ, মুফতি মহম্মদ সৈয়দ ও কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গুলাম নবী আজাদ, দেশকে যাবোঝালেন....সবাই তাই বুঝলো.......
কেউ প্রশ্ন করেনি, কেন হিন্দুদের বাড়ি ঘর দোকানপাট দখলদারদের, সরকারি স্বীকৃতি দেওয়া হল...??
কেন রোশনী আইনের নাম দিয়ে, এত বড় একটি মানব হত্যার ঘটনা আইনি করে দেওয়া হল...?
কে প্রশ্ন করবে.....? তখন তো সব মিডিয়াই কংগ্রেসের কেনা....সবাই বুঝল সব....কেউ কিছু বলল না, ইতিহাসেরপাতা থেকে বেমালুম গায়েব করে দেওয়া হল, আবদুল্লাহ, মুফতি, গুলামের ঘৃণ্য চক্রান্ত....
ফারুখ আবদুল্লাহর রোশনী আইনে মাত্র ১০১ টাকায়, সংখ্যাগুরু হিন্দুদের সব সম্পত্তির মালিক হয়ে গেলেনকাশ্মীরে সংখ্যালঘু মুসলিমরা....না, কোন পাকিস্তানি উগ্রপন্থীরা এই সুবিধা পায়নি....পেয়েছে তারাই, যাদের সঙ্গেছিল এই হিন্দুদের একসঙ্গে ওঠাবসা, খাবার খাওয়া, উৎসবে অংশ নেওয়া....তাদের ঘরেই এল ফারুখের'রোশনী'.....
ঠিক যেমন হিটলারের নাৎসি বাহিনী করেছিল কয়েক লক্ষ ইহুদীদের তাড়িয়ে, তাদের সবকিছু আইন করে দখলকরে...ঠিক তেমন কয়েক লাখ হিন্দুকে তাড়িয়ে, তাদের বাড়ি ঘর দোকান সম্পত্তির মালিক হয়ে গেল সংখ্যালঘুমুসলিমরা...ঠিক বাংলাদেশের মত....
তবে এটা স্বাধীন সেকুলার ভারতবর্ষে....সবার চোখের সামনে....
বিশ্বাস হচ্ছে না....না হবারই কথা... হাতে গুগল আছে, বাড়ির পাশে ভালো লাইব্রেরী থাকলে, গিয়ে খোঁজ করুন, The
Roshni Act এর....নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিন...জানুন, বোঝার চেষ্টা করুন... সত্য ঘটনা....
বাংলার কোন মিডিয়াতে দেখেননি? সেটাও খুব স্বাভাবিক...কতজন খোঁজখবর রাখে, পড়াশোনা করে...আর যাদেরযোগ্যতা আছে, তাদের সামনে আনবে না রাজনৈতিক দলগুলির দালালি করা মিডিয়া...তাই সোশ্যাল মিডিয়ায়চোখ রাখুন...
সব আটকানো যাবে না...ইতিহাস বইয়ে না থাকুক, ঘটনা এবার সামনে আসবেই...সত্য সামনে আসছে...জেনেবুঝে নেওয়ার পালা আপনার.....