Thursday, May 30, 2019

বাঙালীর আজ সব সুসময়ের দিন শেষ... আত্মঘাতী বাঙালী সাবধান, এরকম চললে অচিরেই বাংগালীরা নিজভূমে পরবাসী হয়ে পড়বেন।

আজ বিজেপিকে ১৮ জন লোকসভার এমপি দিয়েও একটা বাঙ্গালী পূর্ণ মন্ত্রী হলো না মোদিজির মন্ত্রিসভায়।বিজেপি বরাবরই বাংলা ও বাঙ্গালী বিদ্বেষী দল, অথচ বাংলাকে কব্জা করতে চায়।

বিজেপি আসন ও পূর্ণ মন্ত্রী

পাঞ্জাব-আসন৪,মন্ত্রী-১

তামিলনাড়ু-আসন০,মন্ত্রী-২

উড়িষ্যা-আসন৮,মন্ত্রী-২

বাংলা-আসন১৮,মন্ত্রী-০

এর আগে ওরা বাঙালীকে সিবিআই প্রধান ও রিজার্ভ ব্যাংক এর প্রধান হতে দেয়নি। পদে পদে বাংগালীরা বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন।

সুকান্ত ভট্টাচার্য, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর মূর্তি ভাঙ্গা দিয়ে তো সবে শুরু।

এই ব্লগের আগের একটি লেখায় এই ব্যাপারে কিছু কথা বলা হয়ছে।
( বিদ্যাসাগর, রামমোহন রায়, নেতাজী সুভাষচন্দ্র থেকে শেখা বাঙালি ও বাঙালিয়ানা আর তার সঙ্গে গায়ের জোরে জয় শ্রীরাম।
https://mamatimanushofwb.blogspot.com/2019/05/blog-post_29.html )


এবার কিছু তথ্য দিয়ে ব্যাপারটি আরো খোলসা করছি।


"দশমবর্ষীয় জনগণনা রিপোর্ট অনুসারে ২০০১ থেকে ২০১১, এই দশ বছরে পশ্চিমবঙ্গে হিন্দিভাষীর সংখ্যা ৫৮ লক্ষ থেকে বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ৫০ লক্ষ।
অর্থাৎ ৯২ লক্ষ বা ১৫৪% বৃদ্ধি পেয়েছে।  ওই সময় কালে বাংলা ভাষীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ২০%। ( 'এই সময়' পত্রিকা- ২২-০৩-২০১৪)।
অর্থাৎ বিপুল সংখ্যায় বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ তত্ত্ব খারিজ করে বলা যায় যে পরিকল্পিত ভাবে সুবিপুল হিন্দিভাষী ঢোকানো চলছে রাজনৈতিক ক্ষমতা দখলের জন্য।  এই কারণেই আজ আসানসোল- দুর্গাপুরে হিন্দিভাষী মেয়র।
এই কারণেই সব দলকেই হিন্দিভাষী প্রধান এলাকায় হিন্দিভাষীকেই প্রার্থী করতে হয় সব স্তরের নির্বাচনে। আর এতে কিছুই না বুঝে মদত দেয় তথাকথিত উদারপন্থী বাঙালি।

ভাষাপ্রাচীর গড়ে তোলাটাই একমাত্র পথ। একথা না মানলে, আর কয়েক বছরের মধ্যে আপনার মুখ্যমন্ত্রী হবে অমুক সিঃ কিম্বা তমুক আগরওয়াল।  আর রাস্তাঘাটে আপনার সন্তানকে ধমক খেতে হবে, "এ হিন্দি মে বোল" --- যা উত্তর কলকাতার কয়েক জায়গায় শুরু হয়ে গেছে।
আর আজকের পর থেকে....
বাঙালীর আজ সব সুসময়ের দিন শেষ... আত্মঘাতী বাঙালি,  আত্মহত্যা করলো.... একটা কিছু শুরু হওয়ার আগেই,  বাঙালির খেয়ো খেয়ি ,  আজ এই দিন দেখাচ্ছে....

এ রাজ্যে বিজেপির অধিকার কায়েম হতে আর কটা দিনের অপেক্ষা...
বিহারে এবং ঝাড়খন্ড এ বিজেপির পরিষ্কার জয়...
অবশ্যই পাশা পাশি তিনটে রাজ্যের মধ্যে পারস্পরিক সু সম্পর্ক বিদ্যমান থাকবে...
কিন্তু যেটা সবচেয়ে দুঃখের বিষয়... বিহার ও ঝাড়খন্ড থেকে বিহারী আসার হার আরো বাড়তে চলেছে...
অর্থাৎ 2021 এর জনগণনার সময় 1.5 কোটি non bengali সংখ্যাটা গিয়ে দাঁড়াবে 3 কোটিতে...
তাই বলি সাবধান, এখনো সময় আছে বাঙালী জাতির ঘুরে দাড়ানোর।
এরপরও বুঝতে না পারলে অনেক দেরি হয়ে যাবে।

জয় হিন্দ।
জয় বাংলা। 
Jai Hind.
Joy Bangla.


Please see other posts in this blog page by clicking "Home" or from "My Favorite Posts" / "Popular Posts" / "Archives" sections, and if any remarks please feel free to post. 



Thanks & Vande Mataram!! Saroop Chattopadhyay.

Wednesday, May 29, 2019

বিদ্যাসাগর, রামমোহন রায়, নেতাজী সুভাষচন্দ্র থেকে শেখা বাঙালি ও বাঙালিয়ানা আর তার সঙ্গে গায়ের জোরে জয় শ্রীরাম। এক তরুণ বাঙালি শুভম গাঙ্গুলির একটি সুন্দর বিশ্লেষণ

"বিদ্যাসাগর" সিনেমাটি যারা দেখেছেন, তারা একটি দৃশ্যের সঙ্গে বিশেষভাবে পরিচিত থাকবেন যেখানে রেভারেন্ড কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায় আগত এক যুবককে হিন্দুধর্ম "বলতে কি বোঝো" সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে তিনি উত্তর দেন "হিন্দু ধর্ম উদার"। এরপরে অবশ্য সেই যুবকের প্যানটুলুন খুলে দেওয়ার মতো অনেক কথাই বলেন কৃষ্ণমোহনবাবু।

সমস্যাটা এখানেই। এখন কলকাতার রাস্তায় দেখি "জয় শ্রী রাম" বলে একে-অপরকে অভিবাদন জানাচ্ছে লোকেরা। অবাক হয়ে যাই। জিজ্ঞেস করলে বলে সেই এক কথা.... "হিন্দু ধর্ম উদার"!

বাঙালি কোনোদিন নিজের জিনিসটাকে সম্মান করতে জানলো না। সবসময়, এ কি করছে, ও কি করছে, এই দেখে, দেখে আর টুকতে টুকতে জীবন গেল। "বাঙালি জাতীয়তাবাদ" জিনিষটা কি আজ অবধি কেউ বুঝলো না, এরকম মনস্তত্ত্বের জন্য।

বঙ্কিম লিখেছিলেন, "বাঙালি হলো বাবুর্চি করো পক্ক কুক্কুট মাংস লোলুপ"।

বাঙালির সম্পদ কোনোদিন বাঙালি দেখতে পেলোনা। এক দল এসে বললো, "নাস্তিকতা মানব উন্নয়নের চাবিকাঠি"। বাঙালি বললো, "হ্যাঁ, তাই তো....নাও, সবাই নাস্তিক হও"। ৫০ বছর পর আরেকটা দল এসে বললো, "জয় শ্রী রাম বলো"। বাঙালি বললো, "হ্যাঁ, চলো, জয় শ্রী রাম বলি"। এই মেরুদন্ড নিয়ে আবার সুভাষচন্দ্র বসুর কথা বলে।

বাঙালির জাতীয়তাবাদ কবে বেরোয়? ২৫শে বৈশাখ, ১১ই জ্যৈষ্ঠ (সেদিন "বিদ্রোহী কবি নজরুল ইসলাম" বলে পাড়ায় পাড়ায় রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী), ২২শে শ্রাবণ আর ১৫ই আগস্ট, যেদিন মনে পড়ে "হ্যাঁ, জাতীয় সঙ্গীত আর জাতীয় গান দুটোই দুই বাঙালির লেখা"। অন্য সময় কি হয় তোমার বাঙালি?

আজ জানেন কেন তামিল নাড়ু আর কেরালা আমাদের সকলের থেকে এত এগিয়ে? কারণ ওদের জাতীয়তাবাদ, বাইরের শক্তি এবং সংস্কৃতিকে বাইরে রাখার আত্মপ্রত্যয় তাদের এগিয়ে রেখেছে। আর ঠিক ওই তামিল নাড়ু-কেরালা অঞ্চলটিতে মৌর্য, দিল্লি সুলতানেট, মুঘল...কেউ দাঁত ফোটাতে পারেনি। আর তোমার এখানে?

বাঙালি, তুমি নিজের জিনিষটাকে সম্মান দিতে জানোনি। দিলীপ ঘোষ অমর্ত্য সেনকে বলে গেল, "এক হাতে কেনা যায়, অন্য হাতে বিক্রি করা যায় ওনাকে"। তোমার প্রতিক্রয়া কতটা জোরালো ছিল? কেন জোরালো ছিলোনা জানো? তুমি যোগ্য নও অমর্ত্য সেনকে পাওয়ার। তোমার রাজ্যে ঢুকে তোমার বিদ্যাসাগরের মূর্তি গুঁড়িয়ে দিলো, এখনো একটা ভাগ "জ্যায়সিরাম" বলে চেঁচিয়ে যাক।

কোনদিন দেখেছো কোনো বিহারীকে "জয় মা কালী" বা "জয় নিতাই" ধ্বনি দিতে? দেখোনি। কিন্তু আমি মেরুদন্ডহীন বাঙালি দেখেছি "জ্যায়সিরাম" ধ্বনি দিতে। যাও না কোনো বিহারীকে বলতে, "জয় নিতাই" বলতে, বাপ-মা তুলে খিস্তি খাওয়া অবধারিত। না, তোমাকে তো "জ্যায়সিরাম" ধ্বনি দিতে হবে!

এখানে 'আমরা-ওরা' বিভাজন আসছে। না আসলে নেডা চেয়ারপার্সন এবং বিজেপি নেতা হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলতো না, "আমার ধুতি-লুঙ্গির ভোট চাইনা" (ধুতি অর্থে হিন্দু বাঙালি, লুঙ্গি অর্থে মুসলমান বাঙালি)। 'আমরা-ওরা' বিভাজন না থাকলে ২৮ লক্ষ হিন্দু বাঙালি আর ১০ লক্ষ মুসলমান বাঙালির নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হতোনা আসামে।

তোমার কাছে তো এটা কোনো ব্যাপারই না, তাই না বাঙালি? অসমে হিন্দু বাঙালিদের ডিটেনশন ক্যাম্পে পোড়া হচ্ছে, তোমার তো কিছু যায় আসে না বাঙালি? ৪২জনের মৃত্যু হয়েছে সেই ডিটেনশন ক্যাম্পে, তাদের মধ্যে ৩৮জন হিন্দু বাঙালি....তোমার তো কিচ্ছু যায় আসেনা, তাই না বাঙালি? তোমার তো এখন বিহারীদের পা-চাটার থেকে নিস্তার পেয়ে একটু সময় বের করাও দুঃসাধ্য!

তোমার কাছে অসমে হিন্দু বাঙালি নিধন কোনো ব্যাপার না, তোমার দুর্গা বেদি ভেঙে দেবে বিজেপি বিধায়কের ছেলে, তোমার কাছে কোনো ব্যাপার না, তোমার পূজোগুলোকে ইনকাম ট্যাক্স নোটিস ধরানো হবে, তুমি চুপ করে থাকো.... তারপর বলো, "জ্যায়সিরাম"। আজ মহারাষ্ট্রে গণেশ পুজোতে ওরা ইনাকম ট্যাক্স নোটিস ধরাতে পেরেছে? বলতে পেরেছে তাদের যে পুরোহিত থেকে প্রতিমাশিল্পী, সবাই টিডিএস কাটাবে? বললে আজ মারাঠিরা আগুন লাগিয়ে দিত!

তোমাদের করতে পেরেছে কেন? তুমি ম্যাদামারা বলে, চাটুকারিতা করা স্বভাব বলে। তোমার রাজ্যে এসে অমিত শাহ বলে যাবে, "ইহাপে দুর্গা পুজো নেহি হোতা"। তুমি ঘাড় নারবে, তারপর একডালিয়াতে ঢোকার মুখে এগ রোল চিবোবে। তোমার রাজ্যে এসে তোমার রাজ্যকে "কাঙাল" বলে যাবে অমিত শাহ, আর তুমি ঘাড় নারবে।

তোমার কাছে অসমে হিন্দু বাঙালি নিধন কোনো মাথাব্যথার কারণ না, কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটা ২০ সেকেন্ডের ক্লিপড ভিডিও দেখে হনুদের মতো লাফালাফি করবে।

তোমার ওপর বিশ্বাস চলে গেছে, কোনদিন বলবে "হিন্দুধর্ম উদার, তাই এবার পুজোর সময় নবরাত্রি করবো"। কোনদিন বলবে, "বিদ্যাসাগর আর রাজা রামমোহন রায় হিন্দুধর্মের কলঙ্ক! কে বলেছিল সতীপ্রথা বন্ধ করতে? কে বলেছিল বিধবা বিবাহের প্রচলন করতে? কে বলেছিল মহিলাদের শিক্ষার ব্যবস্থা করতে?" কারণ তুমি এরকমই!

আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হিন্দি তোষণ সমর্থন করিনা, যদি কেউ জিজ্ঞেস করেন, তাই বললাম।

তুমি জি বাংলায় সাড়ে ৮টায় "নেতাজি" দেখো, তারপর "জ্যায়সিরাম" বলে চিৎকার করো। এইটা মনে রেখো, এই সুভাষ শ্যামাপ্রসাদকে চড় মেরেছিলেন আর হিন্দু মহাসভাককে "ধর্মের ব্যবসায়ী" আখ্যা দিয়েছিলেন। এই বাঙালি সুভাষের যোগ্য নয়।

আর হ্যাঁ, আমি সকলের ক্ষেত্রে বলছিনা। জাতীয়তাবাদী বাঙালি আছেন, অনেক আছেন, কিন্তু মেরুদণ্ডহীনদের কাছে আমরা সংখ্যায় অতি নগণ্য। আপনারা কিছু মনে করবেননা।

আমি যা লিখেছি, খুব কষ্টের সঙ্গে, খুব দুঃখের মধ্যে লিখেছি। আমি মার্জনাপ্রার্থী।

একটা জিনিষ জানি, "ওদের রাম নিজের বউকে আগুনের মধ্যে ঠেলে, আমার রাম অন্যের বউকে আগুন থেকে বের করে আনে"।

জয় হিন্দ
জয় বাংলা
জয় মা দুর্গা
জয় মা কালী
জয় মা দুর্গা
জয় নেতাজি

This article is written by a college student "Subham Ganguly".
Thanks to him for this nice article and his thought.


Please see other posts in this blog page by clicking "Home" or from "My Favorite Posts" / "Popular Posts" / "Archives" sections.

If you have any remarks please feel free to post. Thanks & Vande Mataram!!
Saroop Chattopadhyay.

Friday, May 17, 2019

Real state of India. দেশের (ভারতবর্ষের) আসল অবস্থা, যা পেড মিডিয়া আড়াল করে রেখেছে

১. জেট এয়ারওয়েজ বন্ধ

২. এয়ার ইন্ডিয়ার ব্যবসায় সাংঘাতিক ক্ষতি

৩. ৫৪,০০ বিএসএনএল কর্মীরা কাজ হারানোর ভয়ে ভীত

৪. মাইনে দেওয়ার পয়সা নেই হ্যালের

৫. দেড় লক্ষ টাকা ক্ষতি হয়েছে ডাক দপ্তরে
 
৬. ভিডিওকনের ব্যবসা উঠে গেছে

৭. টাটা ডোকোমো উঠে গেছে

৮. এয়ারসেল উঠে গেছে

৯. জেপি গ্রূপ উঠে গেছে

১০, ওএনজিসি অবস্থ্যা এই প্রথম প্রচন্ড খারাপ

১১. দেশের ৩৬ জন যারা সব থেকে বেশী ব্যাঙ্ক ঋণ নিয়েছিল, দেশ থেকে উধাও


১২. ৩৫০ লক্ষ কোটি টাকার ঋণ মুকুব
 
১৩. পাঞ্জাব ন্যাশানাল ব্যাঙ্ক সঙ্কটের মুখে
 
১৪. অন্যান্য ব্যাঙ্করাও বিপুল ক্ষতিগ্রস্ত
 
১৫. দেশের ওপর ঋণের বোঝা ১৩১১০ কোটি ডলারের
 
১৬. ভারতীয় রেলের বেসরকারীকরণ
 
১৭. দেশের সকল হেরিটেজ বিল্ডিং এমনকি লাল কেল্লাও ভাড়া দেওয়া হয়
 
১৮. নোট বাতিলের পর কোটি কোটি মানুষ বেকার হয়েছে
 
১৯. ৪৫ বছরের মধ্যে বেকারত্বের হার সবথেকে বেশী
 
২০. আগের সরকারের তুলনায় এই সরকারের আমলে তিনগুণ বেশী সেনা শহীদ হয়েছেন
 
২১. দেশের পাঁচটি বিমানবন্দর আদানীকে বিক্রী করা হয়েছে  
         
ওনাকে চেনা থেকে শুরু করে ওনার কাজকে চেনা পর্যন্ত সব বিষয়েই আমরা আপনাদের সচেতন করলাম    
  
দ্রষ্টব্যঃ ভ্রষ্ট সংবাদমাধ্যম কিছুই আপনাদের জানতে দেয়না-কিন্তু, এগুলো সাধারণ মানুষকে জানানো আপনার কর্তব্য
জয় ভারত।

Friday, May 3, 2019

ম্যায় ভি চৌকিদার (I too security guard of country)

আমি মোদীবাবুর হাত থেকে ১৫ লক্ষ টাকা নিয়ে বুলেট ট্রেনে চেপে ১০০ স্মার্ট সিটি ঘুরে আচ্ছে দিন দেখে পরিস্কার গঙ্গা জলে স্নান করে রাম মন্দিরে পূজা দিয়ে ৫০ টাকা লিটার গাড়িতে তেল পুরে বাড়ি ফিরে ৩০০ টাকার গ্যাসের সিলিন্ডার বাড়িতে এনে ৫ লক্ষ টাকার মাশরুম রান্না করে খেয়ে ১০ কোটি চাকরির মধ্যে যে কোন একটা চাকরিতে ১.৫ লক্ষ টাকার পেন দিয়ে সাইন করে কাজে জয়েন করে ১০ লক্ষ টাকার সুট পরে, ৩ লক্ষ টাকার ঘড়ি এবং ১১ লক্ষ টাকার চশমা পড়ে সাধারণ মানুষ সেজে z+ সিকিউরিটি নিয়ে সমস্ত রোগের একটাই ঔষধ গোমূত্র পান করে ৩০০ কোটি টাকার হেলিকপ্টার ভাড়া করে পাকিস্তানে বিনা নিমন্ত্রণে বিরিয়ানি খেয়ে এসে সপরিবারে "ম্যায় ভি চৌকিদার" বলতে বলতে বিজেপিকে ভোট দিতে যাবো।।
কথা দিলাম।।
সংগৃহীত।

Some recent posts

ভগবান রামচন্দ্র (রঘুবীর) ও ঠাকুর শ্রী রামকষ্ণ পরমহংস দেব, আর বর্তমানের সেক্যুলার (আসলে সিক কুলার) গণ।

শ্রীরামকৃষ্ণের কুলদেবতা ছিলেন ৺রঘুবীর। তিনি নিজে  দেবতার কবচ পরতেন, তাঁর পার্থিব শরীর পঞ্চভূতে লয় হওয়ার পরবর্তী সময়ে শ্রীমা সেই পবিত্র কব...